Showing posts with label barasat hospital. Show all posts
Showing posts with label barasat hospital. Show all posts

Thursday, August 20, 2020

লালারসের পরীক্ষা হবে বারাসত হাসপাতালে

স্বাস্থ্য দফতর অনুমোদন দেওয়ায় লালারসের নমুনা পরীক্ষা এ বার বারাসত জেলা হাসপাতালেও করা যাবে। তার জন্য সেখানে প্রাথমিক পরিকাঠামোও তৈরি হয়ে গিয়েছে। অগস্ট থেকেই পরীক্ষার কাজ শুরু করা যাবে বলে মনে করছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তাঁরা জানান, এর ফলে কোভিড পরীক্ষার রিপোর্টও দ্রুত মিলবে, পাশাপাশি দৈনিক অনেক বেশি সংখ্যক নমুনা পরীক্ষা করা যাবে। কলকাতার পরে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা সব থেকে বেশি উত্তর ২৪ পরগনা জেলায়। কিন্তু দৈনিক পরীক্ষা এখানে অনেক কম হচ্ছে বলেই অভিযোগ। 


উত্তর ২৪ পরগনায় বর্তমানে লালারস পরীক্ষা হচ্ছে শুধুমাত্র সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। বারাসত হাসপাতালের সুপার সুব্রত মণ্ডল বলেন, “দিন কয়েক আগে অনুমোদন এসেছে। তার পরেই পরিকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। কিছু দিনের মধ্যে যন্ত্রপাতিও এসে যাবে।” এখানে পরীক্ষা শুরু হলে বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলা এবং বনগাঁ মহকুমার লোকজনও লালারসের নমুনা পরীক্ষা করাতে পারবেন। তখন লালারস সংগ্রহের সংখ্যাও বাড়ানো হবে। রিপোর্ট দ্রুত জানা গেলে স্বাস্থ্য দফতর তাড়াতাড়ি পদক্ষেপ করতে পারবে বলেই মনে করা হচ্ছে।


(জরুরি ঘোষণা: কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের জন্য কয়েকটি বিশেষ হেল্পলাইন চালু করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এই হেল্পলাইন নম্বরগুলিতে ফোন করলে অ্যাম্বুল্যান্স বা টেলিমেডিসিন সংক্রান্ত পরিষেবা নিয়ে সহায়তা মিলবে। পাশাপাশি থাকছে একটি সার্বিক হেল্পলাইন নম্বরও।

• সার্বিক হেল্পলাইন নম্বর: ১৮০০ ৩১৩ ৪৪৪ ২২২
• টেলিমেডিসিন সংক্রান্ত হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩-২৩৫৭৬০০১
• কোভিড-১৯ আক্রান্তদের অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবা সংক্রান্ত হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩-৪০৯০২৯২৯)


Source: Anandabazar

Monday, July 20, 2020

বারাসত হাসপাতালে নতুন কন্ট্রোল রুম

 এই রাজ্যে সম্প্রতি চিকিৎসা না পেয়ে করোনা আক্রান্ত একাধিক রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। সেই কথা মাথায় রেখে এ বার করোনা আক্রান্ত রোগীদের সুবিধার জন্য জেলা স্বাস্থ্য দফতরের তরফে নতুন করে ২৪ ঘণ্টার কন্ট্রোল রুম চালু করা হল। মূলত করোনা পরিস্থিতির উপরে নজর রাখতে এই কন্ট্রোল রুম চালু করা হয়েছে বলেই প্রশাসন সূত্রের খবর। 


উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। করোনা পরিস্থিতির উপরে নজরদারি রাখতেই ১৫ জন চিকিৎসক ও কর্মী নিয়ে শুরু হল করোনা কন্ট্রোল রুম। প্রশাসন সূত্রে খবর, বারাসত হাসপাতালের পুরনো ব্লাড ব্যাঙ্কটিকে কন্ট্রোল রুম হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে। আজ, সোমবার থেকে এই কন্ট্রোল রুম চালু হচ্ছে।


জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রের খবর, এই কন্ট্রোল রুমে তিনটি শিফটে এক জন করে মেডিক্যাল অফিসার এবং এক জন করে চিকিৎসক থাকবেন। কন্ট্রোল রুম থেকে প্রতিদিন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা এবং এই জেলার করোনা হাসপাতালের শয্যা সংখ্যার উপরে নজর রাখা হবে। জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে আরও খবর, মূলত উপসর্গহীন রোগীদের ঘরে থাকতেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু করোনা পজ়িটিভ হয়েছে এই আতঙ্কে শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে অনেকের। সেই কারণেই জেলার করোনা পজ়িটিভ রোগী ও তাঁদের পরিবারের সঙ্গে নিয়মিত ফোনে যোগাযোগ রাখা হবে এই কন্ট্রোল রুম থেকে। প্রয়োজনে তাঁদের কাউন্সেলিং করা হবে। করোনা ভীতি কাটিয়ে কী ভাবে চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে কন্ট্রোল রুমে থাকা চিকিৎসক সবই বুঝিয়ে দেবেন।


প্রশাসন সূত্রের আরও খবর, জেলার কোন কোভিড হাসপাতালে কত শয্যা রয়েছে, তার কতগুলি ফাঁকা হল, সবই এই কন্ট্রোল রুম থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। কোনও রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে কন্ট্রোল রুম থেকেই মেডিক্যাল অফিসার হাসপাতালে ভর্তির ব্যবস্থা করবেন। এ ছাড়াও গোটা জেলার করোনা রোগীদের আনা-নেওয়ার জন্য মোট ২১টি অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবার ব্যবস্থাও থাকছে।


রবিবার এ বিষয়ে বারাসত হাসপাতালের সুপার সুব্রত মণ্ডল বলেন, ‘‘জেলার করোনা আক্রান্ত মানুষের জন্যই এই কন্ট্রোল রুম চালু করা হয়েছে। কয়েকটি হেল্পলাইন নম্বরও রাখা হয়েছে। কখনও কোনও সমস্যা বা অসুবিধা হলে কন্ট্রোল রুমে ফোন করে জানালে প্রয়োজন মতো ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’


এ দিন বারাসত এবং মধ্যমগ্রামে কড়া পুলিশি পাহারা ছিল। লকডাউন মেনে দুপুর ১টার পর থেকে বন্ধ ছিল সমস্ত দোকানপাট। এ দিন রাস্তায় মাস্ক না পরে বার হওয়া মানুষের সংখ্যাও ছিল অন্য দিনের তুলনায় কম। পুলিশ জানিয়েছে, কড়া নজরদারি চলবে। কোনও সমস্যা হলে হেল্পলাইন নম্বরে যোগাযোগ করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Source: Anandabazar


Saturday, May 16, 2020

বারাসত হাসপাতালে কোয়ারানটাইন ওয়ার্ড

 ৭০ শয্যার কোয়ারানটাইন ওয়ার্ড, দশ শয্যার আইসোলেশন সেন্টার নিয়ে তৈরি বারাসত সদর হাসপাতাল। দমদম বিমানবন্দরে কোনও যাত্রীকে দেখে চিকিৎসকদের যদি সন্দেহ হয়, এরপর তাঁকে সটান পাঠিয়ে দেওয়া হবে এই বারাসত হাসপাতালে। হাসপাতালের কোয়ারানটাইন ওয়ার্ডে রেখে চলবে ১৪ দিনের পর্যবেক্ষণ। কারও শরীরে যদি দেখা যায় বাসা বেধেছে করোনাভাইরাস, তবে আইসোলেশন সেন্টারে রেখে চলবে চিকিৎসা।


সরকারের নির্দেশ পেতেই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় এই কোয়রানটাইন ওয়ার্ড ও আইসোলেশন সেন্টার তৈরি করেছেন বারাসত হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। বারাসত হাসপাতালের সুপার সুব্রত মণ্ডল বলেন, 'রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের নির্দেশিকা অনুযায়ী করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য সব রকম ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদিও এখনও পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখানে কেউ ভর্তি হয়নি। তবে আমরা প্রস্তুত।'


বারাসত হাসপাতালে ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকানের ঠিক উল্টো দিকেই হয়েছে কোয়ারানটাইন ওয়ার্ড। শুক্রবার বিকেলেই জেলাশাসক চৈতালি চক্রবর্তী, জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ওয়ার্ডটি ঘুরে দেখেন। ওয়ার্ডে একসঙ্গে ৭০ জনকে পর্যবেক্ষণে করা যাবে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, দমদম বিমানবন্দরে যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর চিকিৎসকরা যদি মনে করেন কাউকে পর্যবেক্ষণে রাখা দরকার, সেক্ষেত্রে বারাসত হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। এ জন্য আলাদা বাসও থাকবে। ১৪ দিন ধরে পর্যবেক্ষণ চলবে। কারও শরীরে করোনাভাইরাসের উপসর্গ দেখা গেলে, সেই রোগীকে নিয়ে আসা হবে আইসোলেশন সেন্টারে।


আইসোলেশন সেন্টারটি দশ শয্যার। পাঁচটি পুরুষ, বাকি পাঁচটি মহিলাদের জন্য। পুরুষ এবং মহিলাদের জন্য আলাদা ঘর থাকছে। আইসোলেশন সেন্টারে দু'টি ভেন্টিলেশনেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। কারও শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে উঠলে কলকাতার আইডি হাসপাতালে পাঠানো হবে।


করোনাভাইরাস আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন বিভাগ মিলিয়ে কুড়ি জনের একটি চিকিৎসকদের দল গড়া হয়েছে। চিকিৎসকদের সুরক্ষার জন্য মাস্ক, গ্লাভস, গাউন, ক্যাপ, অ্যাপ্রন, শু-কভার আনা হয়েছে।


শুধু বারাসত নয়, বনগাঁ হাসপাতালেও তোড়জোর শুরু হয়েছে। বনগাঁ হাসপাতালে সুপার শঙ্করপ্রসাদ মাহাতো জানিয়েছেন, হাসপাতালে করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য আইসোলেশন সেন্টার তৈরি করা হয়েছে। চিকিৎসকদেরও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। হাসপাতালে চারটি বেডের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। দু'টি বেড পুরুষদের, বাকি দু'টি বেড মহিলাদের। ভেন্টিলেশনের আলাদা করে কোনও ব্যবস্থা নেই। তবে প্রয়োজন হলে হাসপাতালে থাকা ভেন্টিলেশনের সাপোর্ট নেওয়া হবে।


হাবরা হাসপাতালে অবশ্য এই ধরনের কোনও আইসোলেশন সেন্টার করা হয়নি। হাবরা হাসপাতালের সুপার শঙ্করলাল ঘোষ বলেন, 'আউটডোর করেন এমন ১১ জন চিকিৎসককে এর জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।'


জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক তপন সাহা বলেন, 'জেলায় বারাসত হাসপাতাল, ব্যারাকপুরের বিএন বসু হাসপাতাল, বনগাঁ এবং বিধাননগর হাসপাতালে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য আইসোলেশন সেন্টার তৈরি করা হয়েছে।'


Source: Ei Samay

Friday, November 8, 2019

বিয়ের আগে দুর্ঘটনায় পা হারানো তরুণীকে নতুন জীবনের সন্ধান দিল বারাসত হাসপাতাল

 হবু স্বামীর এক আত্মীয়ের বাড়িতে নিমন্ত্রণ রক্ষা করে আমডাঙার বহিচগাছিয়ায় নিজের বাড়িতে ফিরছিলেন একাদশ শ্রেণির ছাত্রী রুমা খাতুন। গাড়িতে তাঁর সঙ্গে ছিলেন হবু শ্বশুরবাড়ির লোকজন। গাড়ি চালাচ্ছিলেন হবু স্বামী রমজান আলি বিশ্বাস। কিন্তু বিয়ের ঠিক এক মাস আগে, গত ১৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের রাহানার কাছে তাঁদের গাড়ির সঙ্গে ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। গুরুতর জখম রুমার প্রাণরক্ষার জন্য তাঁর বাঁ পা অস্ত্রোপচার করে বাদ দেন চিকিৎসকেরা।


দুই পরিবারের সম্মতিতেই রুমা আর রমজানের বিয়ের দিন ঠিক হয়েছিল ১২ অক্টোবর। কিন্তু ভয়াবহ ওই দুর্ঘটনা অষ্টাদশী রুমার জীবন ওলটপালট করে দেয়। পরিবারের সম্মতিতে বাঁ পা কেটে বাদ দিয়েছিলেন বারাসত হাসপাতালের চিকিৎসকেরা। এর পরে টানা দু'মাস সেখানেই চিকিৎসাধীন ছিলেন রুমা। পা হারানোর পরে নিজের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে হতাশা গ্রাস করেছিল তাঁকে। ক্রমশ মানসিক অবসাদের শিকার হয়ে পড়ছিলেন। পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে বারাসতের সরকারি হাসপাতালের সুপার সুব্রত মণ্ডল এবং চিকিৎসকদের উদ্যোগে শারীরিক চিকিৎসার পাশাপাশি ১৮ বছরের তরুণীর মানসিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটানোর লক্ষ্যে গঠন করা হয়েছিল মেডিক্যাল বোর্ড।


টানা দু'মাসের চেষ্টায় সাফল্য মিলেছে অনেকটাই। হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির পক্ষ থেকে দেওয়া স্টিলের ক্রাচে ভর করে রুমা চলাফেরা করতে শিখেছেন। সুব্রতের উদ্যোগে নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে রুমার জন্য একটি নকল পায়ের বন্দোবস্তও করা হয়ে গিয়েছে। পাশাপাশি বারাসত হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জরুরি ভিত্তিতে তাঁর জন্য 'বিশেষ ভাবে সক্ষম শংসাপত্রে'র ব্যবস্থাও করে দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার রুমা সেই শংসাপত্র নিয়ে তাঁর মা তাজমিরা বিবি এবং হবু পিসি শাশুড়ি সাকিলা বিবির সঙ্গে বহিচগাছিয়ার বাড়িতে ফিরে গিয়েছেন।


বারাসত হাসপাতালের চিকিৎসকদের এই তৎপরতায় আপ্লুত রুমা এবং তাঁর পরিবার। নতুন ভাবে জীবন শুরু করার উদ্দেশ্যে 'ডাক্তারকাকুদের' প্রণাম করে, চোখে জল নিয়ে হাসপাতাল ছাড়েন একাদশ শ্রেণির ছাত্রী। বলেন, 'নৃত্যশিল্পী সুধাচন্দ্রনের নকল পা নিয়ে জীবনে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার লড়াই চালিয়ে যাওয়ার কথা জেনেছিলাম। আমিও নকল পা পাওয়ার পরে নতুন লক্ষ্যে এগিয়ে যাব।'


রুমাকে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে এ দিন হাসপাতালে এসেছিলেন হবু স্বামী রমজানও। আমডাঙা থানার আনোখা এলাকায় বাসিন্দা রমজান বলেন, 'দুর্ঘটনার দিন আমার বাঁ দিকে সামনের সিটেই ছিল রুমা। প্রথমে ওকে বাঁচানো যাবে কি না, তা নিয়েই সংশয় ছিল। তার পরে দু'মাসও খুব চিন্তায় ছিলাম। রুমাকে আমার কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য বারাসত হাসপাতালের সুপার এবং ডাক্তারবাবুদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। আমি রুমাকে ভালোবাসি। ও একটু সুস্থ হোক। তারপর দুই পরিবারের আলোচনায় নতুন করে নিকাহের দিন স্থির হবে।'


সুপার সুব্রত এদিন বলেন, 'ওর বাঁ পা বাদ দেওয়া ছাড়া অন্য উপায় ছিল না। রেফারও করিনি। এখন শারীরিক এবং মানসিক ভাবে রুমা পুরোপুরি সুস্থ। আগামী মাসেই এনআরএস হাসপাতাল থেকে রুমার জন্য নতুন নকল পা চলে আসবে। আমরা চাই বিয়ের পরে রুমা পড়াশুনা চালিয়ে যাক। জীবনের মূলস্রোতে প্রতিষ্ঠিত হোক।'


Source: Ei Samay

Tuesday, October 15, 2019

Medical college to be a reality in Barasat by year-end

 Work to upgrade Barasat district hospital to a medical college is likely to be completed by the end of this year. Apart from Barasat, three other medical colleges are coming up at Jhargram, Tomluk (East Midnapore) and Arambag (Hooghly) to strengthen the health infrastructure in the state. 


The construction to set up new medical colleges started last year following the announcement by Chief Minister Mamata Banerjee. She laid stress on infrastructure development in the districts to ensure that people are not forced to go to cities to address their medical needs. 


Banerjee adopted a two-pronged approach for development of health sector. She announced that the new medical colleges in the state would not only to provide better health services but would also have sufficient doctors. 


Sources in the state health department said that construction was going at a full swing at Barasat district hospital and other three medical colleges. Patients from various parts of North 24-Parganas and adjoining district of Nadia visit the Barasat hospital on a regular basis. People will be able to avail better health care facilities after the medical college becomes operational. 


The Bengal government had urged the Centre to increase the number of medical seats in the state. Setting up a number of medical colleges was the first step taken by the state government in this direction. There has been a dearth of doctors in various state-run hospitals and the problem can only be solved if the state can produce more doctors every year. The state government cannot increase the number of MBBS seats in a medical college on its own unless they are approved by the Medical Council of India which is the sanctioning authority.

Tuesday, August 20, 2019

স্বেচ্ছায় মৃত্যুর আবেদনকারী তিনজনের চিকিৎসা শুরু বারাসাত জেলা হাসপাতালের

বারাসতে জেলাশাসকের কাছে চিঠি লিখে স্বেচ্ছায় মৃত্যুর আবেদনকারী একই পরিবারের তিনজনের চিকিৎসার ব্যবস্থা করল বারাসত জেলা হাসপাতাল। রবিবার বিকেলে বারাসতের মহকুমা শাসক তাপস বিশ্বাস ও  জেলা হাসপাতালের সুপার ডাঃ সুব্রত মণ্ডল বারাসত নবপল্লী বাণীনিকেতন রোড সংলগ্ন একটি আবাসনের বাসিন্দা গার্গী ব্যানার্জি ও তাঁর মা গীতাদেবী ও বাবা কমলবাবুর সঙ্গে দেখা করেন। তাঁদের ফ্ল্যাটেই এদিন ওই পরিবারের তিন সদস্যের শারীরিক পরীক্ষা–নিরীক্ষাও করেন।

ডাঃ সুব্রত মণ্ডল জানান প্রাথমিকভাবে তাঁদের শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেছেন। প্রয়োজনীয় ওষুধও দিয়েছেন। বুধবার বারাসত হাসপাতালে তাঁদের যাবতীয় শারীরিক পরীক্ষা করা হবে বলেও জানান তিনি। জেলা হাসপাতালের সুপার বাড়িতে এসে তাঁদের চিকিৎসা করায় খুশি গার্গী ব্যানার্জি ও তাঁর বাবা–মা। গার্গী জানান, যেভাবে প্রশাসন, সমাজসেবী মুকুল চ্যাটার্জি–সহ বহু মানুষ তাঁদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন তাতে তিনি আপ্লুত। উল্লেখ্য, শনিবার চাল, ডাল, আটা–সহ বিভিন্ন খাদ্যশস্য নিয়ে তাঁদের বাড়িতে যান দক্ষিণপাড়ার বাসিন্দা মুকুল চ্যাটার্জি। 

সারা বছর তাঁদের পাশে থাকার আশ্বাসও দেন। খাদ্য দপ্তরের জেলা কার্যালয় থেকে এক প্রতিনিধিদলও ওই পরিবারের সঙ্গে করে এদিন। ওই প্রতিনিধিরা তাঁদের আশ্বস্ত করে জানান, তাঁরা যাতে পর্যাপ্ত খাদ্যশস্য পান তার ব্যবস্থা করা হবে।‌ পাশাপাশি জেলাশাসক চৈতালি চক্রবর্তীর নির্দেশে এক প্রতিনিধিদল ওই পরিবারের সঙ্গে দেখা করে আর্থিক সাহায্যও করে।  মহকুমা শাসক তাপস বিশ্বাস জানান, সবরকমভাবে ওই পরিবারের পাশে আছেন তাঁরা। ইতিমধ্যেই কানাডা, বেঙ্গালুরু–সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে বেশ কয়েকজন ওই পরিবারকে আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছেন।

Source: Aajkaal

Saturday, February 23, 2019

Private university Adamas setting up hospital in Barasat

 A private university on Saturday laid the foundation stone of a medical college that would be attached to a referral general hospital in Barasat.


The 1,000-bed hospital to be set up by Adamas University is expected to start operations by the end of 2021 and the medical college after another 40 months, Samit Ray, university chancellor and chairman of Rice Group, said.


The university is run by Sachis Kiron Roy Memorial Trust, which is associated with Roy’s Institutions of Competitive Examinations, better known as the Rice Group.


The four-year-old university offers undergraduate courses in science, arts, commerce, engineering and technology, management and law.


“The last feather in the university’s cap is a medical college. A university education system can’t be complete without a medical college and hospital,” Ray said.


Source: Telegraph India

Wednesday, October 24, 2018

বারাসাত জেলা হাসপাতালের নবনির্মিত প্রবেশ দ্বারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

 দীর্ঘ দিনের প্রতীক্ষার অবসান। বারাসাত জেলা হাসপাতালের নবনির্মিত সুসজ্জিত প্রবেশ দ্বারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন। উদ্বোধন করলেন বারাসাত সংসদীয় লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ ডাঃ কাকলী ঘোষ দস্তিদার। 

গত কয়েকমাস আগে রাজ্য সরকারের অর্থানুকূল্যে এবং বারাসাত পৌরসভার তত্ত্বাবধানে শুরু হয় এই প্রবেশদ্বার তৈরীর কাজ। গত কয়েকদিন আগেই শেষ হয় এই সুসজ্জিত প্রবেশদ্বার তৈরীর কাজ। মঙ্গলবার দুপুর ঠিক ১টায় শুরু হয় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংসদ ডাঃ কাকলী ঘোষ দস্তিদার ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বারাসাত পৌরসভার পৌরপ্রধান সুনীল মুখার্জী, পৌর পারিষদ সদস্য (স্বাস্থ্য) চম্পক দাস, জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ রাঘবেশ মজুমদার সহ হাসপাতালের চিকিৎসক ও কর্মী বৃন্দ।প্রবেশদ্বারটির উদ্বোধন করে মাননীয়া সাংসদ বলেন, আগামী কয়েকদিনের মধ্যে হাসপাতালের দ্বিতীয় প্রবেশদ্বারটির কাজ শুরু হবে এবং মেডিকেল কলেজের প্রশাসনিক ভবনের কাজও শুরু হবে। 

বারাসাত হাসপাতালের মুকুটে রাজ্যের সেরা হাসপাতালের শিরোপা শোভা পাওয়ার জন্য হাসপাতাল অধীক্ষক সহ হাসপাতালের সমস্ত স্তরের কর্মীদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন তিনি।অনুষ্ঠানে পৌরহিত্য করেন হাসপাতালের মাননীয় অধীক্ষক ডাঃ সুব্রত মন্ডল।

Source: Deshoeishomoy

Monday, September 3, 2018

Barasat gets first trauma care ambulance, two bio-toilets

 Barasat Municipality in North 24-Parganas has got its first trauma care ambulance that will cater to a large number of people in the district. Barasat MP Kaloli Ghosh Dastidar on Monday inaugurated a trauma care ambulance along with two bio-toilets that will be extremely handy for the civic body to provide better services to the people. The trauma care ambulance which is equipped with all the modern facilities will be stationed at the municipality office. It will not only cater to the people under the jurisdiction of the municipality but also to others living in the adjoining areas. The projects have jointly been funded by the MP and the Barasat Municipality.


Champak Das, the Chairman-in-council (Health) of Barasat Municipality said the services would be provided at a subsidised rate so that the people can afford the ambulance service at a low cost. There will be a doctor and two technicians in the ambulance. The newly inaugurated ambulance is fitted with an operation theater and a life support system. The doctor can perform a surgery within the ambulance if it is required while transporting an accident victim to the hospital. "The fare of the trauma care ambulance will be fixed after the chairmen-in-council meeting. People can avail it at a much cheaper rate. The ambulance will provide 24-hours emergency services to the people of Barasat and also from the adjoining areas," Das said.


It may be mentioned here that accidents often take place on National Highway 34 and Jessore Road, both of which pass through the district head quarter at Barasat. In some cases, accident victims are critical and they require a trauma care ambulance for an immediate transportation. The trauma care ambulances of the private hospitals are not always available and they charge people a huge amount of money. Two bio-toilets have been procured by the municipality which would be used during any event. The toilets would also be used for commercial purposes, an official of the civic body said.