Tuesday, August 20, 2019

স্বেচ্ছায় মৃত্যুর আবেদনকারী তিনজনের চিকিৎসা শুরু বারাসাত জেলা হাসপাতালের

বারাসতে জেলাশাসকের কাছে চিঠি লিখে স্বেচ্ছায় মৃত্যুর আবেদনকারী একই পরিবারের তিনজনের চিকিৎসার ব্যবস্থা করল বারাসত জেলা হাসপাতাল। রবিবার বিকেলে বারাসতের মহকুমা শাসক তাপস বিশ্বাস ও  জেলা হাসপাতালের সুপার ডাঃ সুব্রত মণ্ডল বারাসত নবপল্লী বাণীনিকেতন রোড সংলগ্ন একটি আবাসনের বাসিন্দা গার্গী ব্যানার্জি ও তাঁর মা গীতাদেবী ও বাবা কমলবাবুর সঙ্গে দেখা করেন। তাঁদের ফ্ল্যাটেই এদিন ওই পরিবারের তিন সদস্যের শারীরিক পরীক্ষা–নিরীক্ষাও করেন।

ডাঃ সুব্রত মণ্ডল জানান প্রাথমিকভাবে তাঁদের শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেছেন। প্রয়োজনীয় ওষুধও দিয়েছেন। বুধবার বারাসত হাসপাতালে তাঁদের যাবতীয় শারীরিক পরীক্ষা করা হবে বলেও জানান তিনি। জেলা হাসপাতালের সুপার বাড়িতে এসে তাঁদের চিকিৎসা করায় খুশি গার্গী ব্যানার্জি ও তাঁর বাবা–মা। গার্গী জানান, যেভাবে প্রশাসন, সমাজসেবী মুকুল চ্যাটার্জি–সহ বহু মানুষ তাঁদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন তাতে তিনি আপ্লুত। উল্লেখ্য, শনিবার চাল, ডাল, আটা–সহ বিভিন্ন খাদ্যশস্য নিয়ে তাঁদের বাড়িতে যান দক্ষিণপাড়ার বাসিন্দা মুকুল চ্যাটার্জি। 

সারা বছর তাঁদের পাশে থাকার আশ্বাসও দেন। খাদ্য দপ্তরের জেলা কার্যালয় থেকে এক প্রতিনিধিদলও ওই পরিবারের সঙ্গে করে এদিন। ওই প্রতিনিধিরা তাঁদের আশ্বস্ত করে জানান, তাঁরা যাতে পর্যাপ্ত খাদ্যশস্য পান তার ব্যবস্থা করা হবে।‌ পাশাপাশি জেলাশাসক চৈতালি চক্রবর্তীর নির্দেশে এক প্রতিনিধিদল ওই পরিবারের সঙ্গে দেখা করে আর্থিক সাহায্যও করে।  মহকুমা শাসক তাপস বিশ্বাস জানান, সবরকমভাবে ওই পরিবারের পাশে আছেন তাঁরা। ইতিমধ্যেই কানাডা, বেঙ্গালুরু–সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে বেশ কয়েকজন ওই পরিবারকে আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছেন।

Source: Aajkaal

Tuesday, July 16, 2019

মনুয়াকাণ্ড: অনুপম সিংহ হত্যা মামলায় রায়দান স্থগিত বারাসত আদালতে, হতাশ পরিবার

 সোমবার বারাসত ফাস্ট ট্র্যাক আদালতে মনুয়া হত্যা মামলার রায়দান স্থগিত। ২৫ জুলাই মামলার পরবর্তী  শুনানি। এখনও পর্যন্ত মনুয়াকাণ্ডে ৩১ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।

২০১৭ সালে ২ মে  বারাসতে নিজের বাড়িতেই খুন হন ট্রাভেল সংস্থার কর্মী অনুপম সিংহ। ঘটনার ভয়াবহতা সাড়া ফেলে দেয় গোটা রাজ্যে। পুলিসের তদন্তে উঠে আসে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা যায়, অনুপম সিংয়ের খুনের পিছনে জড়িয়ে রয়েছে তাঁর স্ত্রী মনুয়া। উত্শৃঙ্খলা জীবনযাপন, উচ্চাকাক্ষা, প্রেমিকের সঙ্গে ঘর বাঁধার স্বপ্ন- এই সবেই প্রেমিক দিয়ে নিজের স্বামীকে খুন করার অভিযোগ ওঠে। তরা ফোনে কললিস্ট ঘেঁটে আরও শিউরে ওঠা তথ্য পায় পুলিস। প্রেমিক যখন অনুপমকে খুন করেছিল, তখন ফোনের অপর প্রান্ত থেকে স্বামীর আর্তনাদ শুনেছিল মনুয়া। মাথার পিছনে ভারী বস্তু দিয়ে আঘাত করে খুন করা হয়েছিল অনুপমকে।

ঘটনার ১৩ দিন বাদে অনুপম হত্যায় মূল অভিযুক্ত মনুয়া ও তার প্রমিক অজিত ওরফে বুবাইকে গ্রেফতার করেছিল পুলিস। তাদের বিরুদ্ধে ৩০২, ১২০ বি ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।  খুনের আগে ও পরে  মনুয়ার পরিকল্পনা ও তথ্যপ্রমাণ লোপাটের কৌশল ধন্দে ফেলেছিল পুলিশকে।

অনুপম হত্যা মামলায় তাঁর স্ত্রী মনুয়ার কী শাস্তি হয়, সেদিকেই তাকিয়ে গোটা রাজ্য। মনুয়ার ফাঁসির দাবিতে প্ল্যাকার্ড হাতে সকাল থেকেই বারাসত আদালতের বাইরে অপেক্ষায় ছিলেন অনুপমের মা ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা।  কিন্তু রায়দান স্থগিত হওয়ায় হতাশ পরিবার।

Source: Ei Samay

Saturday, June 1, 2019

শুটিং টুর্নামেন্ট শুটাথন শুরু বারাসতে

 অভিনব শুটিং টুর্নামেন্ট হচ্ছে বারাসতে আদিত্য স্কুলে। আয়োজক প্রাক্তন অলিম্পিয়ান জয়দীপ কর্মকার। জড়িয়ে আছেন অলিম্পিকে ভারতের একমাত্র সোনাজয়ী প্রাক্তন শুটার অভিনব বিন্দ্রাও।


শুরুতে নকআউট। তারপরে কিছুটা লিগ। এ ভাবে 'শুটাথন ২০১৯' শুরু হবে শুক্রবার থেকে। প্রাক্তন অলিম্পিয়ান অয়নিকা পাল সহ এক ঝাঁক জাতীয় স্তরের শুটার এখানে অংশ নেবেন। বাংলাদেশের অলিম্পিয়ানও এখানে আসছেন।


কেন হঠাৎ করে এই ধরণের শুটিং? যা অতীতে ভারতের মানচিত্র খুবই কমই দেখা গিয়েছে। জয়দীপের দাবি, 'অতীতে কোনওদিনই দেশের মধ্যে এ ধরণের টুর্নামেন্ট হয়নি। এই প্রথম।'


পিছনে আরও কারণ রয়েছে। অলিম্পিকের মতো গেমসে শুটিং নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। প্রচুর শুটার। দীর্ঘদিন ধরে প্রতিযোগিতা টানতে হয়। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি এরমধ্যে আন্তর্জাতিক শুটিং ফেডারেশনকে তা নিয়ে ভাবনা চিন্তা করতে নির্দেশ দিয়েছে। সবমিলিয়ে সময় কমিয়ে আনতে হবে শুটিংয়ের। কমাতে হবে ইভেন্টও।


জার্মানিতে শুটিং লিগ, ও বিভিন্ন দেশের লিগ দেখে একটি অভিনব টুর্নামেন্ট করছেন জয়দীপ। তাঁর কথায়, 'এই টুর্নামেন্ট সফল হলে অভিনব বিন্দ্রা দায়িত্ব নিয়ে আন্তর্জাতিক শুটিং ফেডারেশনের সঙ্গে কথা বলবেন। পরীক্ষামূলকভাবে তা গোটা বিশ্বে তা চালু করার জন্য। নতুন একটা পথ দেখানো যায় কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে।'


তিন দিনের এই টুর্নামেন্টে যাবতীয় পুরস্কারের দায়িত্ব বিন্দ্রা ফাউন্ডশনের। অভিনব এখানে আসবেন কি না, তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। জয়দীপের কথায়, 'স্টার স্পোর্টসের সঙ্গে কথা হয়েছে কিছু ম্যাচ তারা দেখাবে।'


অভিনব এই মিটে আটজন শুটার একসঙ্গে দাঁড়িয়ে শুট করছেন না। দু'জন করে শুট করবেন। ফলে সকলেই প্রতিযোগিতা অনুভব করতে পারবেন। এখনও পর্যন্ত ৬০জন শুটার এখানে অংশ নেওয়ার কথা। মেহুলি ঘোষও অংশ নেবেন নতুন এই ইভেন্টে।

Source: Ei Samay

Tuesday, May 21, 2019

West Bengal State University (পশ্চিমবঙ্গ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়)

 পশ্চিমবঙ্গ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় বা ওয়েস্ট বেঙ্গল স্টেট ইউনিভার্সিটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের একটি নবগঠিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এটি উত্তর ২৪ পরগনার সদর বারাসতে অবস্থিত। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রোফেসর বাসব চৌধুরী২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন। জেলার মোট ৫৭টি কলেজ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্তিয়ারভুক্ত হয়েছে। এগুলি পূর্বে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত ছিল।


অনুমোদিত কলেজ

Saturday, February 23, 2019

Private university Adamas setting up hospital in Barasat

 A private university on Saturday laid the foundation stone of a medical college that would be attached to a referral general hospital in Barasat.


The 1,000-bed hospital to be set up by Adamas University is expected to start operations by the end of 2021 and the medical college after another 40 months, Samit Ray, university chancellor and chairman of Rice Group, said.


The university is run by Sachis Kiron Roy Memorial Trust, which is associated with Roy’s Institutions of Competitive Examinations, better known as the Rice Group.


The four-year-old university offers undergraduate courses in science, arts, commerce, engineering and technology, management and law.


“The last feather in the university’s cap is a medical college. A university education system can’t be complete without a medical college and hospital,” Ray said.


Source: Telegraph India

Monday, February 18, 2019

বারাসতে ফুটবল অ্যাকাডেমি

 সিডনির বার্সেলোনা ক্লাবের বাঙালি ফিজিও রথীন সাহা নিজেই ফুটবল কোচিং স্কুল খুলেছেন বারাসতে।


সিডনির এই ক্লাব স্পেনের বার্সেলোনা ক্লাবের ফ্র্যাঞ্চাইজি। সেই ক্লাবে খুদেদের ফুটবল শিখিয়েই দিব্যি দিন কাটছিল তাঁর। কিন্তু দেশের টান থেকে মুখ ফিরিয়ে থাকা কি এত সহজ! তাই লম্বা ছুটি নিয়ে বছর চল্লিশের রথীন সাহা সিডনি থেকে সটান হাজির কলকাতায়। ছোটবেলার বন্ধুদের সাহায্যে একটি ফুটবল কোচিং স্কুলও বারাসতের হৃদয়পুর এলাকায় খুলে ফেলেছেন রথীন। এলাকার প্রায় জনা চল্লিশ শিশু এখন সেই ফুটবল কোচিং সেন্টারের ছাত্র। অ্যাকাডেমি চালানোর সব খরচ তাঁর পকেট থেকেই যায়।


বারাসতেই বড় হয়ে ওঠা রথীনের। কলেজের পাট চুকিয়ে তিনি রুটি-রুজির সন্ধান পাড়ি দিয়েছিলেন অষ্ট্রেলিয়ায়। সেখানে একটি ফুটবল ক্লাবে ফিজিও ট্রেনার হিসেবে চাকরিও জুটে যায়। এখনও রথীন বার্সেলোনা ক্লাবের সঙ্গে যুক্ত। তাঁর কথায়, 'বারাসতে আমার অনেক ফুটবলার বন্ধু এই কোচিং সেন্টারের সঙ্গে যুক্ত। আধুনিক পদ্ধতিতে বাচ্চাদের ফুটবল শেখানোর কৌশল আমি তাঁদের শেখাচ্ছি। অনলাইনে নিয়মিত যোগাযোগ তো থাকবেই। তা ছাড়াও প্রতি বছর একমাসের ছুটি নিয়ে আমি বারাসতে আসব ঠিক করেছি।'

Source: Ei Samay

Tuesday, February 5, 2019

বারাসতে স্বাস্থ্য শিবির

 হৃদয়পুরে 'ডাক্তারদাদা' শ্যামলের উদ্যোগে 'স্বাস্থ্য শিবির

পেশায় তিনি আয়কর আধিকারিক। তবে, এলাকায় তিনি পরিচিত 'ডাক্তার দাদা' হিসেবে। কারণ, পরিচিত, অপরিচিত মানুষের চিকিৎসা নিয়ে কোনও সমস্যার কথা কানে এলে তিনি হাত গুটিয়ে বসে থাকেন না। মুশকিল আসান করতে বারাসতের হৃদয়পুরের বাসিন্দা শ্যামল কুমার দাস ঝাঁপিয়ে পড়েন। শুধু বারাসত বা উত্তর ২৪ পরগণা জেলা নয়, অন্যান্য জেলা থেকেও অনেক মানুষ প্রতিদিন তাঁর কাছে ছুটে আসেন। কেউ জটিল রোগে আক্রান্ত হয়েছে কিন্তু কোন চিকিৎসকের কাছে যাবে বুঝতে পারছে না, তার ভরসা শ্যামলবাবুই। আত্মীয়, অনাত্মীয়, পরিচিত, স্বল্প-পরিচিত বা একেবারেই অপরিচিতের চিকিৎসার বন্দোবস্ত করতে কিংবা কারও নিকটজনকে হাসপাতালে ভর্তি করতে অফিসের কাজের ফাঁকে বা অফিস টাইমের আগে পরে ছুটে বেড়ানো শ্যামলের নেশার মতো হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখানেই শেষ নয়। কারও কাছে চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় টাকা নেই, সে ব্যাপারে মাথা ঘামানোও তাঁর স্বভাব।


এহেন ব্যস্ত মানুষের উদ্যোগে রবিবার হৃদয়পুর কবরখোলা মাঠে হয়ে গেল তাঁরই হাতে তৈরী সংস্থা 'প্রয়াস'-এর তরফে পঞ্চম বর্ষ 'স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির'। তবে, অন্যান্য 'স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবিরে'র থেকে 'প্রয়াস'-এর শিবির অনেকটাই আলাদা। কারণ, অত্যাধুনিক মেশিন এবং কলকাতার বিভিন্ন হাসপাতালের খ্যাতনামা চিকিৎসকরাই ছিলেন স্বাস্থ্য পরীক্ষার দায়িত্বে। গ্যাস্ট্রো এন্টারোলজিস্ট থেকে শুরু করে হেপাটোলজিস্ট, চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ, অর্থপপেডিক, জয়েন্ট রিপ্লেসমেন্ট স্পেশালিস্ট, ব্যাক পেন স্পেশালিস্ট প্রায় সব বিভাগেরই নামকরা চিকিৎসকরা এ দিন হাজির ছিলেন ওই 'স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবিরে।'। শুধু প্রান্তিক মানুষই নয়, নিম্ন-মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত মানুষও এদিনের এই 'শিবির' থেকে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়েছেন। সব মিলিয়ে প্রায় ১১০০ মানুষ এদিন স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান। বিশিষ্ট হেপাটোলজিস্ট বিকাশ প্রকাশ বলেন,'অনেক মানুষ এসছেন যাঁদের রোগ হয়েছে অন্য অথচ, গ্যাসের ওষুধ খেয়ে


যাচ্ছেন। এটা সমাজের পক্ষে খুবই খারাপ ইঙ্গিত। সঠিক রোগ নির্ণয় করার পাশাপাশি এসব নিয়ে মানুষকে সচেতনও করা হয়েছে।' এদিকে, যাঁর উদ্যোগে এদিনের এই স্বাস্থ্য শিবির সেই শ্যামল কুমার দাস বলেন,' আমাদের দেশে চিকিৎসা পরিষেবার পরিকাঠামো প্রয়োজনের তুলনায় কম। তার উপর, এখনও বেশির ভাগ মানুষের মধ্যেই রোগ এবং চিকিৎসা সম্পর্কে যথেষ্ট অজ্ঞতা রয়েছে। যে কারণে সঠিক রোগের সঠিক চিকিৎসা হয়না। এই অজ্ঞতা দূর করতে এবং মানুষ যাতে সঠিক চিকিৎসা পায় সেজন্য সার্বিক ভাবে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সম্পর্কে সচেতনতা আরও বাড়াতে হবে। সেদিকে তাকিয়েই এই ধরনের শিবিরের আয়োজন করা হয়েছে।'

Source: Ei Samay

Wednesday, December 5, 2018

Airport-Barasat metro line back to life

The jinxed Airport-Barasat Metro project has received the kiss of life with the Railway Board approving underground construction along a technically challenging 3.5km stretch and sanctioning an additional Rs 1,622 crore.


The original plan was to have elevated tracks from the airport till New Barrackpore but “technical reasons” forced an alteration.


Metro Railway sought additional funds to cover cost escalation from the Railway Board more than a year ago. A series of communications since then culminated in the board approving the additional requirement on December 4, a senior railway ministry official said on Thursday.




Once completed till New Barrackpore, the Metro link will provide faster access to Calcutta from the northern suburbs. Commuters from those parts currently have to negotiate traffic congestion at multiple points to reach the heart of the city.


Sources said it would take about four years for the project to be completed.


The Airport-Barasat link is the only Metro project in the city for which even preliminary work hadn’t started until now. The airport authorities had raised objections to an elevated viaduct because of its proximity to the landing zone for aircraft. Encroachments along the proposed alignment through New Barrackpore and the presence of several private buildings near the Barasat site were the other impediments.


Larsen & Toubro had won a Rs 280-crore contract in October 2011 to build a 5km stretch of the proposed Metro line between Madhyamgram and Barasat. Work never started because the stretch was lined with 1,900 unauthorised structures, including 800-odd shops.


Earlier this year, the railway authorities wrote to the state government stating that the squatters should be removed. “Once work starts and tracks are built till New Barrackpore, it will be easier to stretch it till Barasat. Then the state government can be convinced to remove the encroachments,” an official in the railway ministry said.


In the December 4 letter to Metro Railway, the Railway Board informed that the total cost of the project had been raised from Rs 3,207 crore to Rs 4829.57 crore.


Underground construction entails cost escalation by two-and-a-half times. For each kilometre of underground tracks, the estimated cost is Rs 500-600 crore.


Metro had previously reported on how cost escalation was the main constraint for tracks going underground for 3.6km. In the original plan, two stations were to be built along the stretch from Birati to New Barrackpore. In the reworked plan, a station has been proposed at Michael Nagar.


“Metro Railway has convinced the board that this project will be beneficial to tens of thousands of people,” an official said.


A railway official said in the proposal sent to the board, it was mentioned that construction of tunnels would done through the old cut-and-cover method. Tunnel-boring machines like those used in the East-West Metro project won’t be brought here because that would increase the cost further, the official explained.


Source: Telegraph India

Thursday, November 22, 2018

হৃদরোগ চিকিৎসার সাফল্যে বারাসাত নারায়ণা হাসপাতাল

 সারা বিশ্বব্যাপী এই মুহূর্তে সবথেকে বড় আলোচ্য বিষয় হৃদরোগ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আট থেকে আশি সবাই এই রোগের হাত থেকে মুক্তির উপায় খোঁজেন দেশ বিদেশের বিভিন্ন প্রান্তে গিয়ে। বিশ্বজুড়ে চলছে গবেষণা, আবিষ্কার সাথে সাথে বাড়ছে সুফলকামী উন্নতমানের চিকিৎসা পরিষেবাও।

উত্তর চব্বিশ পরগনায় বারাসাতের নারায়ণ মিউনিসিপাল হাসপাতাল রাজ্যে প্রথম নজির সৃষ্টি করল ইনভাসিব হার্ট ডিজিজ এর রোগীকে সম্পূর্ণ সুস্থ করে। এই সফল চিকিৎসার জন্য তৈরী হয়েছিল সেরা চিকিৎসকদের নিয়ে একটি মেডিকেল বোর্ড। এই চিকিৎসক দলে ছিলেন নারায়ণ হাসপাতালের মুখ্য হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. অংশুমান ধোল, ডা. কৌশিক পাল সহ বহু বিশিষ্ট চিকিৎসকমন্ডলী।

কয়েকদিন আগে মিত্তল ভাল্ব রিপ্লেসমেন্ট করার আশায় আসেন হাওড়ার বাসিন্দা পঙ্কজ হাজরা ( ৪২) নামে এক রোগী। নারায়ণ মিউনিসিপাল হাসপাতালের নিয়ম অনুযায়ী বারাসাত ও তৎসংলগ্ন অঞ্চলে ৩৬৫ দিনই এই সুবিধা দেওয়া হয়। ঘটনাচক্রে পঙ্কজবাবু সেখানে আসায় চিকিৎসকগণ তাঁর চিকিৎসাসেবার দায় নেন। দূরত্ব ও অল্প সময়ের ব্যবধানে উন্নত পরিষেবা দিতে তাঁরা বদ্ধপরিকর। খুব স্বাভাবিক ভাবেই সঠিক সময়ে সঠিক নির্ণয় ও উন্নত চিকিৎসা পরিষেবা দিয়ে সম্পূর্ণ সুস্থ করে তুললেন পঙ্কজবাবুকে। চিকিৎসার নয়া নজির সৃষ্টি করলেন উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার গর্ব বারাসাতের এই হাসপাতাল।

কলকাতার উপকণ্ঠে বারাসাতে এই সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালটির উদ্বোধন করেন প্রখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দেবী শেঠী ও বেঙ্গালুরুর নারায়ণ হেল্থ গ্রুপ যা দেশের মধ্যে হৃদরোগ পরিষেবায় দ্বিতীয় স্থানাধিকারী । মোট ২৪ টি হাসপাতাল সহ ৭ টি হৃদরোগ চিকিৎসাকেন্দ্র নিয়ে বর্তমান ভারতে একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছে এই প্রতিষ্ঠান 

এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বারাসাত নারায়ণ মিউনিসিপাল হাসপাতালের ফেসিলিটি ডিরেক্টর ডা. রাজীব পাঠক জানান , সারা বিশ্বে অস্বাভাবিক হৃদরোগ বৃদ্ধি , সংক্রমণ , ক্যানসারের বাড়বাড়ন্তের কারণে মারা যাচ্ছেন বহু বহু মানুষ যা রীতিমত আতঙ্কের বিষয়। তাৎক্ষণিক নির্ণয় ও চিকিৎসার উন্নত পরিষেবা না থাকলে বিপদে পড়বেন বহু মানুষ। সেক্ষেত্রে বারাসাত নারায়ণ হাসপাতালের এহেন কীর্তি ও চিকিৎসকদের তৎপরতায় আপৎকালীন চিকিৎসা ব্যবস্থার ভূয়সী প্রশংসা করেন ও ‘ স্বর্ণমুহূর্ত ‘ বলে চিহ্নিত করেন। একটি প্রাণ বাঁচানোর তাগিদে তাঁরা বদ্ধপরিকর সে বিষয়েও আলোকপাত করেন।

এক ছাদের নিচে বহু সুবিধাযুক্ত এই হাসপাতাল জেলার মানচিত্রে যে নতুন আলো নিয়ে এলো সে বিষয়ে কোনও সন্দেহের অবকাশ রাখে না॥

Source: HnExpress